ইম্পিড্যান্স
এবং রিয়েকট্যান্স নিয়ে কিছু প্রশ্ন-উত্তর নিচে দেয়া হল-
ভোল্টেজ
প্রয়োগের ফলে বিদ্যুৎ প্রবাহিত হলে সার্কিটে যে বিপরীত ক্রিয়া বা বাধা কাজ করে তার
গণনাই হল ইলেক্ট্রিক্যাল ইম্পিড্যান্স।গানিতিকভাবে অল্টারনেটিং সার্কিটে (AC circuit) ভোল্টেজ আর কারেন্টের কমপ্লেক্স রেশিও দিয়ে এটিকে প্রকাশ করা হয়, যার মান এবং ফেজ অ্যাঙ্গেল (Phase angle) থাকে। Z=R+jX এখানে Z হচ্ছে
ইম্পিড্যান্স যার বাস্তব অংশ হচ্ছে রেজিস্ট্যান্স (R) এবং
কাল্পনিক অংশ হচ্ছে রিয়েকট্যান্স (X) ।
ইম্পিড্যান্স
এর একক ওহম ( Ohm)।
যখন
সার্কিট ডিসিতে (DC) কাজ করে Electrical impedance আর Resistance এর মাঝে কোন পার্থক্য থাকে না,
তখন রেজিস্ট্যান্স কে বলা যায় ইলেক্ট্রিক্যাল ইম্পিড্যান্স যার Phase
angle শুন্য ।
অল্টারনেটিং
সার্কিটে ইলেক্ট্রিক্যাল ইম্পিড্যান্স এর আরও ২ ধরনের মেকানিজম পাওয়া যায়-
১. ক্যাপাসিট্যান্স (C) একক ফ্যারাড
২. ইনডাকট্যান্স (L) একক হেনরি
এরা ডিসি সার্কিটে থাকেনা।
এই দুই মেকানিজম এর ফলে সার্কিটে যে ইম্পিড্যান্স পাওয়া যায় তাকে রিয়েকট্যান্স (Reactance) বলে।
কয়েকটি সূত্র মনে রাখিঃ
১। ইন্ডাকটিভ রিয়েকট্যান্স XL = 2πfL, একক ওহম।
২। ক্যাপাসিটিভ রিয়েকট্যান্স XC = 1/2πfC, একক ওহম।
৩। ইম্পিড্যান্স Z = Z=R+j(XL-XC) or Z=R+jX, একক ওহম।
১. ক্যাপাসিট্যান্স (C) একক ফ্যারাড
২. ইনডাকট্যান্স (L) একক হেনরি
এরা ডিসি সার্কিটে থাকেনা।
এই দুই মেকানিজম এর ফলে সার্কিটে যে ইম্পিড্যান্স পাওয়া যায় তাকে রিয়েকট্যান্স (Reactance) বলে।
কয়েকটি সূত্র মনে রাখিঃ
১। ইন্ডাকটিভ রিয়েকট্যান্স XL = 2πfL, একক ওহম।
২। ক্যাপাসিটিভ রিয়েকট্যান্স XC = 1/2πfC, একক ওহম।
৩। ইম্পিড্যান্স Z = Z=R+j(XL-XC) or Z=R+jX, একক ওহম।
No comments:
Post a Comment