ক্রমাগত শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যতই দিন যাচ্ছে এ সমস্যা আরও ভয়াবহ রূপ নিচ্ছে। সেদিন পত্রিকায় দেখলাম ৩০টি পদের বিপরিতে ৭৫ হাজার দরখাস্ত পড়েছে। যেখানে এইসএসসি পাশ আহবান করা হয়েছে, সেখানে অনার্স- মাস্টার্সরা আবেদন করছে। চাকরি যেন সত্যিই সোনার হরিন। তাই বাস্তবতার নিরীক্ষে বাংলাদেশে প্রয়োজন বিশেষায়িত শিক্ষার। যার মাধ্যমে শিক্ষা সম্পন্ন করার পরপর কেউ যেন চাকরির পিছনে না ছুটে স্বনিভর্রতার সাথে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে সক্ষম হয়ে উঠে। এরই ধারাবাহিকতায় হোমিওপ্যাথিক চিকিৎসায় ডিপ্লোমা/ ডিগ্রী অর্জনের মাধ্যমে নিজেকে দক্ষ হোমিও চিকিৎসক রূপে ক্যারিয়ার শুরু করা সম্ভব। হোমিও চিকিৎসায় নিয়োজিত হলে এবং সফলভাবে চিকিৎসা কার্যক্রম পরিচালনা করতে সক্ষম হলে আপনার ক্যারিয়ার আজীবন সচল থাকবে কোন বিরতী ছাড়াই, সাথে স্বাস্থ্যখাতে সরাসরি অবদান রাখার পাশাপাশি নিজের অর্থনৈতিক স্বচ্ছলতা আনয়ন সম্ভব।
বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথির ২টি শিক্ষা কোর্স চালু আছে। শিক্ষা কোর্স গুলো হলো- বিএইচএমএস কোর্স ও ডিএইচএমএস কোর্স ।
ডিএইচএমএস (ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি)
বিএইচএমএস (ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি)
ডিএইচএমএস (ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের অধীনে পরিচালিত হয় ডিএইচএমএস কোর্স। বোর্ড অনুমোদিত যেকোনো হোমিও কলেজে ভর্তি হলেই চলে। কোর্সটির মেয়াদ চার বছর। কোর্স শেষে ছয় মাসের ইন্টার্নশিপ করতে হয়। সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের জন্য আছে দিবা শাখা এবং চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী ও অন্যদের জন্য আছে নৈশ শাখা। দিবা শাখার ক্লাস হয় সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। নৈশ শাখার ক্লাস হয় বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত।
ডিএইচএমএস কোর্সে এসএসসি/সমমানের পরীক্ষায় (যেকোনো গ্রুপে) পাস, জিপিএ-২.৫ হলেই ভর্তি হওয়া যায়। তবে উচ্চতর শিক্ষা থাকলে অগ্রাধিকার দেওয়া হয় ভর্তির ক্ষেত্রে। ডিএইচএমএস কোর্সে প্রতি বছর জুন মাসে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। তারপর ওয়েবসাইট ও পত্রপত্রিকায় চোখ রাখবেন।
ডিএইচএমএস কোর্স কোর্সে ভালো ফলাফল অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের সরাসরি বিএইচএমএস কোর্সের ৪র্থ বর্ষে ভর্তি হওয়ার সুযোগ কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রদান করে থাকে।
পোস্ট ডিপ্লোমা ট্রেনিং ইন হোমিওপ্যাথ
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে আছে এই কোর্স করার সুযোগ। এ কোর্স করতে হলে ডিএইচএমএস পাস হতে হয়। কোর্সটির মেয়াদ এক বছর। এরপর হোমিও হাসপাতালে প্রশিক্ষণ নিতে হয়।
বিএইচএমএস (ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি)
বিএইচএমএস কোর্সটি পাঁচ বছর মেয়াদি। এ কোর্সটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের অধীনে পরিচালিত হয়। কোর্স শেষে এক বছরের ইন্টার্নশিপ করতে হয়। ক্লাস হয় সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত।
এছাড়া ঢাকার মিরপুর ১৪ নম্বরে রয়েছে দেশের একমাত্র সরকারি হোমিওপ্যাথ মেডিক্যাল কলেজ। বিএইচএমএস কোর্স পড়ানো হয় এই কলেজে। ঢাকার বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও আছে পাঁচ বছর মেয়াদি ডিগ্রি কোর্সে পড়ার সুযোগ।
বিএইচএমএস ভর্তির জন্য এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস হতে হবে। বিএইচএমএস কোর্সে প্রতি বছর জুলাই মাসে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। তারপর ওয়েবসাইট ও পত্রপত্রিকায় চোখ রাখবেন।
বিএইচএমএস কোর্স সম্পন্নকারীদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। এটি এমবিবিএস সমমানের সার্টিফিকেট বলে বিবেচিত।
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের ওয়েব এড্রেস-
http://www.homoeopathicboardbd.org/
ওয়েবসাইটে দেশের হোমিওপ্যাথ মেডিক্যাল কলেজ সমুহের ঠিকানা, ভর্তি সার্কুলার, রেজাল্ট এবং অন্যান্য ইনফো পাবেন।
কর্মক্ষেত্র-
* ডিপ্লোমা ও ব্যাচেলর সমমান সার্টিফিকেট পাওয়া যায়।
* সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মেডিক্যাল অফিসার পদে চাকরি পাওয়া যায়।
* ডিপ্লোমা কোর্স শেষ করে হোমিও বোর্ড থেকে রেজিস্ট্রেশন নিয়ে চেম্বার খোলা যায়।
* হোমিও ডাক্তার হিসেবে সহজে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।
* শহরের গুরুত্বপূর্ণ কোনো স্থানে বা নিজ বাসায় চেম্বার খুলতে পারেন।
বাংলাদেশে হোমিওপ্যাথির ২টি শিক্ষা কোর্স চালু আছে। শিক্ষা কোর্স গুলো হলো- বিএইচএমএস কোর্স ও ডিএইচএমএস কোর্স ।
ডিএইচএমএস (ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি)
বিএইচএমএস (ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি)
ডিএইচএমএস (ডিপ্লোমা ইন হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন অ্যান্ড সার্জারি)
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের অধীনে পরিচালিত হয় ডিএইচএমএস কোর্স। বোর্ড অনুমোদিত যেকোনো হোমিও কলেজে ভর্তি হলেই চলে। কোর্সটির মেয়াদ চার বছর। কোর্স শেষে ছয় মাসের ইন্টার্নশিপ করতে হয়। সাধারণ ছাত্রছাত্রীদের জন্য আছে দিবা শাখা এবং চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী ও অন্যদের জন্য আছে নৈশ শাখা। দিবা শাখার ক্লাস হয় সকাল ১১টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত। নৈশ শাখার ক্লাস হয় বিকেল সাড়ে ৫টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত।
ডিএইচএমএস কোর্সে এসএসসি/সমমানের পরীক্ষায় (যেকোনো গ্রুপে) পাস, জিপিএ-২.৫ হলেই ভর্তি হওয়া যায়। তবে উচ্চতর শিক্ষা থাকলে অগ্রাধিকার দেওয়া হয় ভর্তির ক্ষেত্রে। ডিএইচএমএস কোর্সে প্রতি বছর জুন মাসে শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। তারপর ওয়েবসাইট ও পত্রপত্রিকায় চোখ রাখবেন।
ডিএইচএমএস কোর্স কোর্সে ভালো ফলাফল অর্জনকারী শিক্ষার্থীদের সরাসরি বিএইচএমএস কোর্সের ৪র্থ বর্ষে ভর্তি হওয়ার সুযোগ কলেজ কর্তৃপক্ষ প্রদান করে থাকে।
পোস্ট ডিপ্লোমা ট্রেনিং ইন হোমিওপ্যাথ
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে আছে এই কোর্স করার সুযোগ। এ কোর্স করতে হলে ডিএইচএমএস পাস হতে হয়। কোর্সটির মেয়াদ এক বছর। এরপর হোমিও হাসপাতালে প্রশিক্ষণ নিতে হয়।
বিএইচএমএস (ব্যাচেলর অব হোমিওপ্যাথিক মেডিসিন এন্ড সার্জারি)
বিএইচএমএস কোর্সটি পাঁচ বছর মেয়াদি। এ কোর্সটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মেসি বিভাগের অধীনে পরিচালিত হয়। কোর্স শেষে এক বছরের ইন্টার্নশিপ করতে হয়। ক্লাস হয় সকাল সাড়ে ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত।
এছাড়া ঢাকার মিরপুর ১৪ নম্বরে রয়েছে দেশের একমাত্র সরকারি হোমিওপ্যাথ মেডিক্যাল কলেজ। বিএইচএমএস কোর্স পড়ানো হয় এই কলেজে। ঢাকার বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালেও আছে পাঁচ বছর মেয়াদি ডিগ্রি কোর্সে পড়ার সুযোগ।
বিএইচএমএস ভর্তির জন্য এইচএসসি বা সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ থেকে পাস হতে হবে। বিএইচএমএস কোর্সে প্রতি বছর জুলাই মাসে নতুন শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয়। তারপর ওয়েবসাইট ও পত্রপত্রিকায় চোখ রাখবেন।
বিএইচএমএস কোর্স সম্পন্নকারীদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সার্টিফিকেট প্রদান করা হয়। এটি এমবিবিএস সমমানের সার্টিফিকেট বলে বিবেচিত।
বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক বোর্ডের ওয়েব এড্রেস-
http://www.homoeopathicboardbd.org/
ওয়েবসাইটে দেশের হোমিওপ্যাথ মেডিক্যাল কলেজ সমুহের ঠিকানা, ভর্তি সার্কুলার, রেজাল্ট এবং অন্যান্য ইনফো পাবেন।
কর্মক্ষেত্র-
* ডিপ্লোমা ও ব্যাচেলর সমমান সার্টিফিকেট পাওয়া যায়।
* সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে মেডিক্যাল অফিসার পদে চাকরি পাওয়া যায়।
* ডিপ্লোমা কোর্স শেষ করে হোমিও বোর্ড থেকে রেজিস্ট্রেশন নিয়ে চেম্বার খোলা যায়।
* হোমিও ডাক্তার হিসেবে সহজে ক্যারিয়ার গড়তে পারেন।
* শহরের গুরুত্বপূর্ণ কোনো স্থানে বা নিজ বাসায় চেম্বার খুলতে পারেন।
No comments:
Post a Comment